প্রসঙ্গ: চাকুরীতে অবসরের বয়সসীমা বৃদ্ধি
দেশে কর্মসংস্থানের সংকট একটি গুরুতর অবস্থায় পৌঁছেছে। অবসরের পর কিন্তু আমরা কাউকে বেকার বলি না। কিন্তু সদ্য পাশ করা তরুণ-তরুণীদেরও (বিশেষ করে তরুণদের) উঠতে বসতে বেকারত্বের খোটা শুনতে হয়। চলনসই একটি চাকুরীর অভাবে তরুণদের জীবন থমকে থাকে। বিব্রত মলিন মুখে প্রতিটি দিন কাটে তাদের। এমতাবস্থায় অবসরের সময়সীমা বৃদ্ধি মানে নতুন পদ শূন্য হওয়া কমে যাওয়া, বহু তরুণের (তরুণীদেরও) চাকুরী পাওয়ার সুযোগ সংকুচিত হয়ে আসা। কেন বয়োজ্যেষ্ঠরা নতুন প্রজন্মের জন্য জায়গা করে দেবেন না? এমন অনেকেই আছেন যারা চাকুরীজীবনের শেষ দিকে পূর্ণ দক্ষতায় কাজ করতে পারেন না, কনিষ্ঠ সহকর্মীরা সম্মান করে তাদের নানা কাজে সাহায্য করে। গবেষকদের কথা আলাদা। তারা সারাজীবন গবেষণাকাজে নিয়োজিত থাকতে পারেন, ইমেরিটাস অধ্যাপক হিসেবে অনুজদের পথ দেখাতে পারেন। কিন্তু সাধারণ চাকুরীর ক্ষেত্রে অবসরের বয়সসীমা বাড়ানো মানে বহু তরুণের জীবন থমকে যাওয়া। একটি উদাহরণ দিয়ে শেষ করতে চাই, যারা নিয়মিত বিভিন্ন প্রয়োজনে চিকিৎসকের চেম্বারে যান তারা দেখেছেন এককালের জাঁদরেল চিকিৎসক জীবনের শেষ প্রান্তে কিভাবে চিকিৎসা দেন। আসলে তারা বহু রোগীর মৃত্যুর কারণ হন। আমি জীব